ভোরের কুয়াশা জানান দেয় শীতকাল আসছে

ঋতু বৈচিত্র্যের এইদেশে সারাবছর ছয়টি ঋতু আসে-যায়৷ প্রতি দুমাসে একটি ঋতু। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারী হলো শীতকাল। তবে নভেম্বর মাসের শুরু থেকেই শীতের আগমনের আবাস পাওয়া যায়। ভোরবেলার কুয়াশা জানান দেয় শীতকাল আসছে। বাংলাদেশে সবচেয়ে তাপমাত্রা কম থাকে মাঘ মাসে ইংরেজি জানুয়ারি মাসে। শীতকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯° সে. সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০° সে. গড় তাপমাত্রা ১৭.৭° সে.। ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের জেলাগুলোয় শীত বেশি পড়ে। পাশাপাশি মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থানের কারণে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলও শীতল এলাকা হিসেবে বিবেচিত। পৌষমাসে কৃষকের ঘরে সোনার ফলস উঠে ঘরে ঘরে চলে নবান্নের আয়োজন। পিঠা,পায়েসের গন্ধে বাংলার আকাশ বাতাস সুগন্ধময় হয়ে উঠে। শীতকালে সর্দি,জ্বর এর প্রকোপ দেখা দেখা দেয় বেশি। এসময়ে মানুষ দ্রুত সর্দি,কাশিতে আক্রান্ত হয়ে পড়ে।

Related posts

নতুন রাজনৈতিক দলের নাম ‘বাংলাদেশ নাগরিক পার্টি’

পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম

ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার: মির্জা ফখরুল